প্রেম বিখ্যাত ব্যাক্তিদের কিছু উক্তি ।। বাংলা উক্তি ।। bangla quotes

 প্রেম বিখ্যাত ব্যাক্তিদের  কিছু উক্তি ।। বাংলা উক্তি ।। bangla quotes 


প্রেম বিখ্যাত ব্যাক্তিদের  কিছু উক্তি ।। বাংলা উক্তি ।। bangla quotes


(৪০১) তবু তুমিও বলতে পারছো না - না, নেই, কোথাও নেই, আমার কোথাও আজ তার ছায়া নেই, সে নেই কোথাও- বৃষ্টির জলের দাগ মুছে গেছে একদিন সকালের রোদে-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০২) তবু তুমি বলছো না - সে তোমার কেউ নয়, প্রজাপতি, অথবা পাখি সে, দুদন্ড জড়িয়ে গেছে জীবনের ডালে। তোমার শাখায় বোসে দেখেছে সে অন্য ফুল, উজ্জ্বল অধিক, প্রজাপতি উড়ে যাবে বিচিত্র বিভিন্ন ফুলে সে তো স্বাভাবিক-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০৩) আমার কিছু কথা ছিলো কিছু দুঃখ ছিলো আমার কিছু তুমি ছিলো তোমার কাছে-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০৪) তোমার দুচোখে এক অস্পষ্ট স্বপ্নের ছায়া, তুমি ভেসে যাও, ভেসে ভেসে চিনে নাও দূরবর্তী কূলের ঠিকানা, অথবা নিজের মুখ দ্যাখো তুমি নিসর্গে, নির্জন আয়নায়-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০৫) তবু মানুষ বেঁচে থাকতে চায়, আমি বেঁচে থাকতে চাই আমি ভালোবাসতে চাই, পাগলের মতো ভালোবাসতে চাই - এই কি আমার অপরাধ !-- মহাদেব সাহা

(৪০৬) তোমার শূন্য পথের দিকে তাকাতে তাকাতে দুই চোখ অন্ধ হয়ে গেলো, সব নদীপথ বন্ধ হলো, তোমার সময় হলো না - আজ সারাদিন বিষাদপর্ব,সারাদিন তুষারপাত... মন ভালো নেই, মন ভালো নেই-- মহাদেব সাহা

(৪০৭) চলে যাওয়া মানে প্রস্থান নয়- বিচ্ছেদ নয় চলে যাওয়া মানে নয় বন্ধন ছিন্ন-করা আর্দ্র রজনী চলে গেলে আমারও অধিক কিছু থেকে যাবে আমার না-থাকা জুড়ে-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০৮) জানি চরম সত্যের কাছে নত হতে হয় সবাইকে- জীবন সুন্দর আকাশ-বাতাস পাহাড়-সমুদ্র সবুজ বনানী ঘেরা প্রকৃতি সুন্দর আর সবচেয়ে সুন্দর এই বেঁচে থাকা তবুও কি আজীবন বেঁচে থাকা যায়!-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪০৯) ঢেকে রাখে যেমন কুসুম, পাপড়ির আবডালে ফসলের ঘুম। তেমনি তোমার নিবিঢ় চলা, মরমের মূল পথ ধরে।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১০) পুষে রাখে যেমন কুসুম, খোলসের আবরণে মুক্তোর ঘুম। তেমনি তোমার গভীর ছোঁয়া, ভিতরের নীল বন্দরে।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১১) দিয়ো তোমার মালাখানি, বাউলের এই মনটারে-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১২) তুমি প্রেমের কলিংবেল টিপে এসে দাঁড়ালে সংশয় সন্দিহান আমি দরোজা খুলেই সরাসরি তোমাকে এনে বসিয়েছি হৃদয়ে। বুকের একান্ত বেডরুমে।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১৩) প্রহর শেষের আলোয় রাঙা সেদিন চৈত্রমাস তোমার চোখে দেখেছিলাম আমার সর্বনাশ।-- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

(৪১৪) হাসো ঐ বোকা ছেলেটিকে নিয়ে যে তোমাকে ভালবেসে অসহায় --পাবলো নেরুদা

(৪১৫) অশ্রু দিয়ে লেখা এ গান যেন ভুলে যেওনা। একি বন্ধনে বাঁধা দু’জনে এ বাঁধন খুলে যেওনা।।--ড. মোঃ মনিরুজ্জামান

(৪১৬) আমি যার শিয়রে রোদ্দুর এনে দেবো বোলে কথা দিয়েছিলাম সে আঁধার ভালোবেসে রাত্রি হয়েছে । এখন তার কৃষ্ণ পক্ষে ইচ্ছের মেঘ জোনাকির আলোতে স্নান করে, অথচ আমি তাকে তাজা রোদ্দুর দিতে চেয়েছিলাম-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১৭) এইভাবে এই শূন্য করতলে আমি কি তোমায় লিখেছিলাম তোমার একান্ত নাম ভালোবাসা, কুয়াশার বিনিদ্র শিশির!-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১৮) তোমাকে অনুবাদ করেছি স্বপ্নে। তোমাকে অনুবাদ করেছি তৃষ্ণায়। তোমাকে অনুবাদ করেছি উদাসিনতায়।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪১৯) কতোখানি ডাক শুনে ছুটে যায় এই মুগ্ধ মানুষ অভ্যন্তরে কতোখানি উৎসবে সব পথ ভেঙে একখানা পথ শুধু একখানা ঘর জেগে ওঠে মর্মের মর্মস্থলে।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪২০) তোমাকে প্রতিদিন লেখার মতো অনেক রকম খবর আছে-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪২১) তাবিজ! এ কেমন তাবিজ করেছো সোনা, ব্যথাও কমে না, বিষও নামে না!-- হেলাল হাফিজ

(৪২২) এ ভ্রমণ আর কিছু নয়, কেবল তোমার কাছে যাওয়া--আবুল হাসান

(৪২৩) তোমার আগে যদি আমার মৃত্যু হয় অথবা আমার আগে তোমার দেহান্তর, তবু যেন আমরা বেদনার সীমানা না বাড়াই কারণ বেঁচে থাকার মতো বিপুল আর তো কিছু নেই।--পাবলো নেরুদা

(৪২৪) যেখানে তোমার চোখ খুনি আমি খুন হই প্রতিদিন--শিরোনামহীন

(৪২৫) রাত্রিভর স্বপ্ন দেখে ভোরসকালে ক্লান্ত। যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখা, সে যদি তা জানতো!-- নির্মলেন্দু গুণ

(৪২৬) তুমি লহ নাই ভালোবাসিবার দায়, দু'হাতে শুধুই কুড়িয়েছো ঝরা ফুল । কৃষ্ণচূড়ার তলে,আমি বসে একা বুনিয়াছি প্রেম ঘৃণা বুনিবার ছলে ।-- নির্মলেন্দু গুণ

(৪২৭) একটা সারাদিন কিছুই করবনা আমরা, না কিছুই না। হয়তো সারাটাদিন আমরা পাশাপাশি বসে থাকব,অনন্তকালের মতো ।-- নির্মলেন্দু গুণ

(৪২৮) হয়তো আবার একাও থাকবো, কিন্তু সত্যি বলছি একটা সম্পূর্ণ দিন আমরা কিছুই করবনা।।এই হেমন্তে যে নদী মৃত্যুর প্রস্তুতি নেবে আগামী শীতের,তার মতো আমরাও প্রস্তুত হবো আমাদের একটা সারাদিনের জন্নে,এই হেমন্তে।-- নির্মলেন্দু গুণ

(৪২৯) আমরা হেঁটেছি যারা নির্জন খড়ের মাঠে পউষ সন্ধ্যায়, দেখেছি মাঠের পারে নরম নদীর নারী ছড়াতেছে ফুল কুয়াশার কবেকার পাড়াগার মেয়েদের মতো যেন হায় তারা সব আমরা দেখেছি যারা অন্ধকারে আকন্দ ধুন্দুল জোনাকিতে ভরে, গেছে; যে মাঠে ফসল নাই তাহার শিয়রে চুপে দাঁড়ায়েছে চাঁদ — কোনো সাধ নাই তার ফসলের তরে-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩০) আমরা বেসেছি যারা অন্ধকারে দীর্ঘ শীতরাত্রিটিরে ভালো, খড়ের চালের পরে শুনিয়াছি মুগ্ধ রাতে ডানার সঞ্চার; পুরোনা পেঁচার ঘ্রাণ — অন্ধকারে আবার সে কোথায় হারালো! বুঝেছি শীতের রাত অপরূপ — মাঠে মাঠে ডানা ভাসাবার গভীর আহ্লাদে ভরা; অশত্থের ডালে ডালে ডাকিয়াছে বক; আমরা বুঝেছি যারা জীবনের এই সব নিভৃত কুহক-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩১) আমরা দেখেছি যারা বুনো হাঁস শিকারীর গুলির আঘাত এড়ায়ে উড়িয়া যায় দিগন্তের নম্‌্র নীল জোছনার ভিতরে, আমরা রেখেছি যারা ভালোবেসে ধানের গুচ্ছের পরে হাত, সন্ধ্যার কাকের মতো আকাঙক্ষায় আমরা ফিরেছি যারা ঘরে; শিশুর মুখের গন্ধ, ঘাস, রোদ, মাছরাঙা, নক্ষত্র, আকাশ আমরা পেয়েছি যারা ঘুরে — ফিরে ইহাদের চিহ্ন বারোমাস-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩২) দেখেছি সবুজ পাতা অঘ্রানের অন্ধকারে হয়েছে হলুদ হিজলের জানালায় আলো আর বুলবুলি করিয়াছে খেলা, ইঁদুর শীতের রাতে রেশমের মতো রোমে মাখিয়াছে খুদ, চালের ধূসর গন্ধে তরঙ্গেরা রূপ হয়ে ঝরেছে দু — বেলা নির্জন মাছের চোখে — পুকুরের পাড়ে হাঁস সন্ধ্যার আঁধারে পেয়েছে ঘুমের ঘ্রাণ — মেয়েলি হাতের স্পর্শ লয়ে গেছে তারে-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩৩) মিনারের মতো মেঘ সোনালি চিলেরে তার জানালায় ডাকে, বেতের লতার নিচে চড়য়ের ডিম যেন শক্ত হয়ে আছে, নমর জলের গন্ধ দিয়ে নদী বারবার তীরটিরে মাখে, খড়ের চালের ছায়া গাঢ় রাতে জোছনার উঠানে পড়িয়াছে; বাতাসে ঝিঁঝির গন্ধ — বৈশাখের প্রান্তরের সবুজ বাতাসে; নীলাভ নোনার বুকে ঘর রস গাঢ় আকাঙক্ষায় নেমে আসে-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩৪) আমরা দেখেছি যারা নিবিড় বটের নিচে লাল লাল ফল পড়ে আছে; নির্জন মাঠের ভিড় মুখ দেখে নদীর ভিতরে; যত নীল আকাশেরা রয়ে গেছে খুঁজে ফেরে আরো নীল আকাশের তল; পথে পথে দেখিয়াছি মৃদু চোখ ছায়া ফেলে পৃথিবীর পরে আমরা দেখেছি যারা শুপুরির সারি বেয়ে সন্ধ্যা আসে রোজ, প্রতিদিন ভোর আসে ধানের গুচ্ছের মতো সবুজ সহজ-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩৫) আমরা বুঝেছি যারা বহু দিন মাস ঋতু শেষ হলে পর পৃথিবীর সেই কন্যা কাছে এসে অন্ধকারে নদীদের কথা কয়ে গেছে আমরা বুঝেছি যারা পথ ঘাট মাঠের ভিতর আরো এক আলো আছে: দেহে তার বিকাল বেলার ধুসরতা: চোখের — দেখার হাত ছেড়ে দিয়ে সেই আলো হয়ে আছে স্থির; পৃথিবীর কঙ্কাবতী ভেসে গিয়ে সেইখানে পায় ম্লান ধূপের শরীর-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩৬) আমরা মৃত্যুর আগে কী বুঝিতে চাই আর? জানি না কি আহা, সব রাঙা কামনার শিয়রে যে দেয়ালের মতো এসে জাগে ধূসর মৃত্যুর মুখ — একদিন পৃথিবীতে স্বপ্ন ছিল — সোনা ছিল যাহা নিরুত্তর শান্তি পায় — যেন কোন্‌ মায়াবীর প্রয়োজনে লাগে। কী বুঝিতে চাই আর? রৌদ্র নিভে গেলে পাখিপাখলির ডাক শুনি নি কি? প্রান্তরের কুয়াশায় দেখি নি কি উড়ে গেছে কাক-- জীবনানন্দ দাশ

(৪৩৭) যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুঁছবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৩৮) ছবি আমার বুকে বেধে পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে ফিরবে মরু কানন গিরি সাগর আকাশ বাতাশ চিরি সেদিন আমায় খুজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৩৯) স্বপন ভেঙ্গে নিশুত রাতে, জাগবে হঠাৎ চমকে কাহার যেন চেনা ছোয়ায় উঠবে ও-বুক ছমকে- জাগবে হঠাৎ ছমকে, ভাববে বুঝি আমিই এসে বসনু বুকের কোলটি ঘেষে ধরতে গিয়ে দেখবে যখন শুন্য শয্যা মিথ্যা স্বপন বেদনাতে চোখ বুজবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪০) গাইতে গিয়ে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না বলবে সবাই- সেই যে পথিক তার শোনানো গান না?- আসবে ভেঙ্গে কান্না, পড়বে মন আমার সোহাগ কন্ঠে তোমার কাদবে বেহাগ পড়বে মনে আমার ফাকি অশ্রুহারা কঠিন আখি ঘন ঘন মুছবে, বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪১) আবার যেদিন শিউলী ফুলে ভরবে তোমার অঙ্গন তুলতে সে ফুল গাথতে মালা, কাপবে তোমারকঙ্কণ কাদবে কুটির অঙ্গন, শিউলী ঢাকা মোর সমাধি পড়বে মনে উঠবে কাদি বুকের জ্বালা করবে মালা চোখের জলে সেদিন বালা মুখের হাসি ঘুচবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪২) আসবে আবার আশিন হাওয়া, শিশির ছেচা রাত্রি থাকবে সবাই- থাকবে না এই মরন পথের যাত্রীই আসবে শিশির রাত্রি, থাকবে পাশে বন্ধু সুজন থাকবে রাত বাহুর বাধন বধুর বুকের পরশনে আমার পরশ আনবে মনে বিষিয়ে ও বুক উঠবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৩) আসবে তোমার শীতের রাতি, আসবে নাকো আর সে তোমার সুখে পড়তো বাধা থাকলে যে জন পার্শ্বে আসবে নাকো আর সে, পড়বে মন মোর বাহুতে মাথা থুয়ে যেদিন শুতে মুখ ফিরিয়ে থাকতে ঘৃণায় সেই স্মৃতি নিত বিছানায় কাটা হয়ে ফুটবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৪) আবার গাঙ্গে আসবে জোয়ার, দুলবে তরী রঙ্গে সেই তরীতে হয়তো কেহ থাকবে তোমার সঙ্গে দুলবে তরী রঙ্গে, পড়বে মনে সে কোন রাতে এক তরীতে ছিলে সাথে এমনি গাঙে ছিল জোয়ার নদীর দুধার এমনি আধার তেমনি তরী ছুটবে- বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৫) তোমার সখার আসবে যেদিন এমনি কারা বন্ধ আমার মত কেদে কেদে হয়তো হবে অন্ধ সখার কারা বন্ধ, বন্ধু তোমার হানবে হেলা ভাঙ্গবে তোমার সুখের খেলা দীর্ঘ লো কাটবে না আর বইতে প্রাণ শ্রান্ত এ ভার সরন মনে যুঝবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৬) ফুটবে আবার দোলন চাপা, চৈতি রাতের চাদনী আকাশ ছাওয়া তারায় তারায় বাজবে আমার কাদনি চৈতি রাতের চাদনী ঋতুর পরে ফিরবে ঋতু সেদিন হে-মোর সোহাগ ভীতু চাইবে কেদে নীল নভোগায় আমার মত চোখ ভরে চায় যে তারা, তায় খুজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৭) আসবে ঝড়ি, নাচবে তুফান টুটবে সকল বন্ধন কাপবে কুটির সেদিন ত্রাসে, জাগবে বুকেক্রন্দন টুটবে যবে বন্ধন, পড়বে মনে নেই সে সাথে বাধতে বুকে দুঃখ রাতে- আপনি গালে যাচবে চুমা চাইবে আদর মাগবে ছোওয়া আপনি যেচে চুমবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৮) আমার বুকের যে কাটা ঘা, তোমায় ব্যাথা হানত সেই আঘাতই যাচবে আবার হয়তো হয়ে শ্রান্ত আসব তখন পান্থ, হয়তো তখন আমার কোলে সোহাগ লোভে পড়বে ঢোলে আপনি সেদিন সেধে-কেদে চাপবে বুকে বাহুয় বেধে চরন চুমে পূজবে বুঝবে সেদিন বুঝবে।-- কাজী নজরুল ইসলাম

(৪৪৯) হয় তো কেটেছে তার মায়া ও মমতাহীন সজল শৈশব অথবা গিয়েছে দিন এলোমেলো পরিচর্যাহীন এক রঙিন কৈশোর, নাকি সে আমার মত খুব ভালোবেসে পুড়েছে কপাল তার আকালের এই বাংলাদেশে। বোকা উদ্ভিদ তবে কি মানুষের কাছে প্রেম চেয়েছিলো? চেয়েছিলো আরো কিছু বেশি।-- হেলাল হাফিজ

(৪৫০) পাগলী আমার ঘুমিয়ে পড়েছে মুঠোফোন তাই শান্ত, আমি রাত জেগে দিচ্ছি পাহারা মুঠোফোনের এই প্রান্ত । এ কথা যদি সে জানতো ? আমিও দিই না জানতে, কবির প্রেম তো এরকমই হয় - পান্তা ফুরায় নুন আনতে । হে চির-অধরা আমার, তুমি তো সেকথা জানতে ।-- নির্মলেন্দু গুণ

(৪৫১) উচিত ছিলো তোমার বাড়ি এক্কেবারে আমার বাড়ির পাশেই হওয়া । জানলা খুলে চোখ দুটোকে মেলে দিলেই দেখতে পাবো টুকিটাকি জিনিশপত্র শোবার ঘরে অলস চুলে বোলাচ্ছ সেই স্নিগ্ধ লাজুক আঙুলগুলো । উচিত ছিলো জানলা খুললে তোমার আমার দেখতে পাওয়া সারাটি ক্ষন ।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪৫২) উচিত ছিলো । উচিত ছিলো রাত্রিবেলা হাসনুহানার শাড়ির মতো তোমার চুলের গন্ধচূর্ন আবেশ আবেশ ভেসে আসা, উচিত ছিলো তোমার গাওয়া আনমনা গান অসংলগ্ন একটু আধটু শুনতে পাওয়া সম্পূর্ন অলক্ষিতে । উচিত ছিলো তোমার বাড়ি এক্কেবারে আমার বাড়ির পাশেই হওয়া ।-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪৫৩) উচিত ছিলো শোবার ঘরে শাড়ির বাঁধন খুলতে গিয়ে আমায় দেখে মুখ লুকানো লজ্জারাঙা স্নিগ্ধ হাসা আঁচল তলে । কিন্তু কপাল তোমার বাড়ি এখান থেকে সেই কতদূর, পুরোপুরি বিশটি মিনিট খরচ কোরে পৌঁছতে হয় এবং যেটা বলতে বাধে তোমার কাছে যেতে হলেই এই বাজারে পুরোপুরি পাঁচটি টাকা!-- রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ

(৪৫৪) তবু তোমাকে ভালোবেসে মুহূর্তের মধ্যে ফিরে এসে বুঝেছি অকূলে জেগে রয় ঘড়ির সময়ে আর মহাকালে যেখানেই রাখি এ হৃদয় -- জীবনানন্দ দাশ

(৪৫৫) “ তুমি যদি কোনো লোককে জানতে চাও, তা হলে তাকে প্রথমে ভালবাসতে শেখো ” -- লেলিন

(৪৫৬) ভালবাসাকে বাঁচিয়ে রাখতে হলে চাই পরস্পর পরস্পরের প্রতি সশ্রদ্ধ মনোভাব। - জাজিরা মাহবুব।

(৪৫৭) বিশ্বাস হচ্ছে ভালবাসার শক্তি। - লিউটলষ্টয়।

(৪৫৮) প্রেমিকরা চিরকাল ফ্যা-ফ্যা করে বেড়ায়। কিন্তু লম্পটদের কখনও মেয়ের অভাব হয়না। মেয়েরা মাইরি লম্পটদের ভালবাসে। - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।

(৪৫৯) মনোমিলন ছারা দেহ মিলন- ওটা একেবারে অরনণ্যের আদিম অন্ধকার জীবনে উপনীত করে দিয়ে বলে- তুমি জন্তু, তুমি জন্তু। - তারাশংকর বন্দোপাধ্যায়।

(৪৬০) প্রেম চক্ষু দিয়ে দেখে না, হৃদয় দিয়ে দেখে, সেজন্য প্রেমের দেবতাকে অন্ধ বলা হয়। - চিরন্তনী বাণী।

(৪৬১) প্রেম গাছ থেকে পড়া অন্ধ তালের মতো, কার ঘাড়ে গিয়ে যে কখন পড়ে তা আগে ভাগে বুঝতে পারা যায় না। - সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়।

(৪৬২) প্রেম করার অর্থ শুধু লস, আর লস। প্রেম করা মানে টাইম লস, মানি লস, এনার্জি লস, আয়ুলস। এতো লসের পরও মানুষ কেন যে প্রেম করে বুঝি না। -আনসার উদ্দীন সরকার।

(৪৬৩) ব্যর্থ প্রেমিক-প্রেমিকারা কিছুই হাতে রাখতে জানে না। এদের কপালে দুঃখ অনিবার্য। পলিটিক্সের মত মানুষের জীবন হচ্ছে অ্যাডজাষ্টমেন্ট আর কম্প্রোমাইজ। এ দারুন ইনক্লোঝনার বাজারেও সংসারে শুধু হৃদয়ের দাম খুব বেশি নয়। -যাযাবর।

(৪৬৪) বমেয়েরা হচ্ছে বেড়ালের জাত। পুরুষের একটু অন্যমনষ্কতার কারনে তারা(মেয়েরা) তার পাত থেকে মাছ তুলে খায়। একটু খাতির না করে শাপ নিয়ে খেলা করে। প্রানে পুরুষদের না মেরে আধ-মরা করে ফেলে। - ফাল্গুনি মুখোপাধ্যায়।

(৪৬৫) প্রেম যা পুরুষের জীবনে কেবল একটা অনুকাহিনী মাত্র, নারীর জীবনে তা সমগ্র ইতিহাস। - মাদার দ্য তায়েল।

(৪৬৬) বিবাহিত নারীকে ভালবেসে সর্বদেশে সর্বকালে আজীবন নিঃসঙ্গ জীবন কাটিয়েছে একাধিক পুরুষ, পরের স্বামীর প্রেমে পড়ে কোনদিন কোন নারী র‌য়নি চিরকুমারী। - যাযাবর।

(৪৬৭) প্রেম মানে মুল্যবান শক্তির অবক্ষয়। - আভিধানিক অর্থ।

(৪৬৮) মেয়েরা লেখাপড়া শিখে যতই উপরে উঠুক, প্রেমের চেয়ে অলংকার উপহার বা টাকা পয়সাই তারা চেনে বেশি। - আবু জাফর।

(৪৬৯) মেয়ে মানুষ না থাকলে আমরা জীবনের প্রারম্ভে অসহায়, মধ্যভাগে নিরানন্দ এবং শেষভাগে শান্তনাহীন। - দ্য জোই।

(৪৭০) মেয়েদের চরিত্র এমন- যখন পুরুষেরা তাকে ভালবাসতে চায়, তখন তারা ভালবসে না আর যখন পুরুষেরা তাকে ভালবাসে না, তখন সে ভালবাসা জানাতে আসে। - সেরভেন টিস।

(৪৭১) যে নারীকে তুমি ভাল বাস, তার জন্য জীবন বিসর্জন দেয়া যত সহজ, তার সংগে ঘর করা ততো সহজ নয়। - বায়রন।

(৪৭২) যে পুরুষ একটি নারীকে বুঝতে পারে সে পৃথিবীর যে কোন জিনিস বুঝতে পারার গৌরব করতে পারে। - জে, বি, ইয়েটন।

(৪৭৩) সব মেয়েরাই আসলে পুরুষদের ভাল লাগা, নজর কাড়া এবং অন্য মেয়েদের মনে ঈর্ষা জাগানোর জন্য সাজে। - বুদ্ধদেব গুহ।

(৪৭৪) একজন নারী চায় কোন পুরুষ তাকে একই সংগে পছন্দ করুন আর তার সংগে প্রান খুলে কথা বলুক, আবার সেই সংগে তাকে কামনা করুক আর তাকে ভালবাসুক। - ডি, এইচ, লরেন্স।

(৪৭৫) যে মেয়ে একবার তুলে দেয় শরীরের সমস্ত উপহার সে কিছুতেই ভুলতে পারে না - সেই প্রেমিক অথবা দস্যু পুরুষের মুখ। - ফ্রয়েড।

(৪৭৬) নারী চরিত্রের একটা বৈশিষ্ট্য হলো যে, তার যদি কখনও দোষ হয়, তাহলে বরং হাজার রকমের আদর দিয়ে সে দোষ স্খলনের জন্য রাজী থাকবে, তবুও দোষ স্বীকার করে কখনো মাপ চাইবে না। - ফিওদর দস্তয়ে বস্কি।

(৪৭৭) সেই পুরুষের প্রতি মেয়েদের আকর্ষন দুর্বার, যার প্রতি অন্য মেয়ে অনুকুল ( তেল মাথায় তেল দিতে চায় )। - সইফট।

(৪৭৮) একটি পুরুষ যখন হৃদয়ের সব ভালবাসা আবেগ অনুভুতি নিয়ে কেবল একটি নারীর কথা ভাবে, তখন পৃথিবীর অন্য সব নারী তার কাছে মিথ্যা হয়ে যায় :) । - ইমদাদুল হক মিলন।

(৪৭৯) যে পুরুষ কখনও দুঃখ কষ্ট ভোগ করেনি, সে পোড় খাওয়া মানুষ নয়, মেয়েদের কাছে সে বাঞ্ছনীয় হয় না। কারণ দুঃখ কষ্ট মানুষকে দরদী ও সহনশীল করে তোলে। - ডেনিস রবিনস্‌।

(৪৮০) পুরুষেরা সর্বদাই চায় নারীর প্রথম প্রেমিক হতে। আর নারী চায় পুরুষের শেষ প্রণয়িনী হতে। - অস্কার ওয়াইল্ড।
(৪৮১) মেয়েরা তাত্বিক হয় পুরুষের সংসর্গের ঠিক আগে। পুরুষেরা তাত্বিক হয় নারী সংসর্গের পরে। - প্রবোধ কুমার সান্যাল।

(৪৮২) মেয়েরা পুরুষের হৃদয় এক মিনিটেই চিনে নিতে পারে, এটি বিধাতার দেয়া শক্তি এদের। অথচ আশ্চর্যের ব্যাপার- ওরা নিজেরাই নিজেদের হৃদয় চিনতে পারে না। - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়।

(৪৮৩) ভালবাসার অর্থ হলো, যাকে তুমি ভালবাস তারমত জীবন যাপন করা। - টলস্টয়।

(৪৮৪) জ্ঞানী ব্যক্তি ভালবাসা প্রকাশ করে কর্মে। - জর্জ ডেভিডসন।

(৪৮৫) ভালবাসা ও প্রেম এক জিনিস নয়। একটায় মিশ্রিত থাকে স্নেহ, প্রীতি, শ্রদ্ধা ও সমীহের ভাব। অন্যটায় কেবল কামনা। ভালবাসার সাথে কামনা যুক্ত হলেই তা প্রেম। - মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ।

(৪৮৬) ভালবাসার ক্ষেত্রে সেই সবচেয়ে জ্ঞানী, যে ভালবাসে বেশী কিন্তু প্রকাশ করে কম। - জন ডেভিডসন।

(৪৮৭) ব্যাংকে টাকা জমানোর মনোবৃত্তি আর ভালবাসার মনোবৃত্তি কখনো এক নয়। হিসেবি বুদ্ধি নিয়ে ভালবাসতে গেলে আপনার উদ্দেশ্য ব্যর্থ হবে। ইংরেজী LOVE আর বাংলা লাভ কোন দিন এক সংগে মিলানো যায় না। লাভের খেয়াল থাকলে LOVE (ভালবাসা) ব্যর্থ হয়ে যায়। - মোতাহার হোসেন চৌধুরী।

(৪৮৮) ভালবাসা মানে শেষ হয়ে যাওয়া কথার পরেও মুখোমুখি বসে থাকা। - রফিক আজাদ।

(৪৮৯) ভালবাসলে নারীরা হয়ে যায় নরম নদী, পুরুষেরা জলন্ত কাঠ। - পূর্নেন্দু পত্রী।

(৪৯০) মূলতঃ ভালবাসা মিলনে মলিন হয়, বিরহে উজ্ঝ্বল। - হেলাল হাফিজ।

(৪৯১) মভালবাসার মতো এমন ভয়ঙ্কর হৃদরোগ আর নেই। তুমি যদি সত্যি কাউকে ভালবেসে থাক নিজের অজান্তে সেও তোমার প্রতি দুর্বল হয়ে পড়বে। - মনচারী।

(৪৯২) আমাকে সামান্যই ভালবাস, কিন্তু তা যেন দীর্ঘ দিনের জন্য হয়। - জন হে উড়।

(৪৯৩) পরিতৃপ্তিতে ভালবাসার মাধুর্য কমে যায়। - আব্রাহাম কওলে।

(৪৯৪) যে যাকে যত বেশী ভালবাসে, সে তাকে ততো বড়ো আঘাত দেয়।মোঃ মনিরুজ্জামান।

(৪৯৫) সত্যিকারের ভালবাসা মেয়েরা একজনকেই বাসে। - ইমদাদুল হক মিলন।

(৪৯৬) প্রেম বিয়ের সূর্যোদয় এবং বিয়ে প্রেমের সূর্যাস্ত। - ফরাসী প্রবাদ।

(৪৯৭) তুমি যদি একজন অসুন্দর মহিলাকে বিয়ে করো। তাহলে সে তোমার হবে। আর যদি একজন সুন্দরীকে বিয়ে করো, তবে তুমি তার হবে। - বিয়ন।

(৪৯৮) প্রেমের অভাবে নয়, বরং বন্ধুত্বের অভাবেই বিয়ে অসুখের হয়। - ফ্রেডারিক নিৎস।

(৪৯৯) কাম ওপ্রেম একসংগে চলে, কোন দিন বিচ্ছেদ হয় না। - সমরেশ মজুমদার।

(৫০০) মেয়েদের না এবং হ্যা এর মধ্যে কোন তফাত নেই। - সেরভেন টিস।

(৫০১) প্রেম মানুষকে শান্তি দেয় কিন্তু স্বস্তি দেয় না। –বায়রন।

(৫০২) প্রেমের মধ্যে ভয় না থাকিলে রস নিবিড় হয় না।–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

(৫০৩) প্রেম হচ্ছে সব কিছুর শুরু, মধ্য এবং অন্ত।–লাকর্ডেয়ার।

(৫০৪) ভালোবাসা হচ্ছে একধরনের মায়া যেখানে পুরুষ এক নারীকে অন্য নারী থেকে আলাদা করে দেখে আর নারী এক পুরুষকে অন্য পুরুষ থেকে আলাদা করে দেখে। -লুইস ম্যাকেন, আমেরিকান সাংবাদিক

(৫০৫) ভালবাসার প্রতিদানেই ভালবাসা পাওয়া যায়।

(৫০৬) তুমি অপরকে ভালনা বাসলে, অপরের ভালবাসা পেতে পারনা।

(৫০৭) ভালবাসা একটি সাময়িক সমাধি - প্লেটো

(৫০৮) ভালবাসার জন্য যার পতন হয়, বিধাতার কাছে সে আকাশের উজ্জল তারার মত উজ্জল । - বেন জনসন

(৫০৯) ভালবাসার অর্থ হলো যাকে তুমি ভালবাসো তার মত জীবন যাপন করা । - টলস্টয়

(৫১০) প্রেম ও হাসির মধ্য দিয়ে বাচতে হবে । - হোরেস

(৫১১) ভালবাসা আচ্ছাদন নয় বরং চোখের জল । - ইমারসন

(৫১২) পুরুষ অনে ঠেকে , অনেক ঘা খেয়ে ভালবাসতে শেখে । - রবীন্দ্রনাথ

(৫১৩) মেয়ে মানুষের ভালবাসা সবুর করতে পারেনা , বিধাতা তার হাতে সে অবসর দেননি । - রবীন্দ্রনাথ

(৫১৪) কামনা একটা প্রবল সাময়িক উত্তেজনা আর প্রেম হচ্ছে ধীর প্রশান্ত ও চিরন্তন । - কাজী নজরুল

(৫১৫) তুমি আমায় ভালবাস তাই তো আমি কবি আমার এ রূপ সে যে তোমার ভালবাসার ছবি । - কাজী নজরুল

(৫১৬) রঙিন ঠোটের সরুলতা হতে একটি চুমুরে ছিড়ে বেধে রাখা যায় রূপহীন সেই ভালবাসার কথাটিরে। - জসীমউদ্দিন

(৫১৭) চলো যাই প্রেম আর বিশ্বাসের আলো হাতে নিয়ে এগিয়ে পেরিয়ে যাই ঘৃনার নদীর সাঁকো । - আহসান হাবিব

(৫১৮) একটাই প্রশ্ন, যার কোনো উত্তর আজও আমি দিতে পারিনি। সেটা হচ্ছে, একজন নারী কী চায়? - সিগমুন্ড ফ্রয়েড, মনোবিজ্ঞানী

(৫১৯) একটি হৃদয় কখনো কখনো ভেঙে যেতে পারে কিন্তু তখনো সেটা একই রকম রক্ত সরবরাহ করে। - ফ্রাইড গ্রিন টমাটোস চলচ্চিত্রের সংলাপ

(৫২০) প্রতিটি সফল প্রেম বলতে বোঝায় যে প্রেমিকাকে পায়নি, আর প্রতিটি ব্যর্থ প্রেম বলতে বোঝায় যে প্রেমিকাকে বিয়ে করেছে । - হুমায়ুন আজাদ

(৫২১) ভালবাসার মানে সাতার না জেনে সমুদ্রে লাফ দেওয়া

(৫২২) মানুষ খুবই স্বাধীন প্রাণী কিন্তু অদ্ভুত কারণে সে ভালবাসে শিকল পরে থাকতে।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৩) দুঃসময়ে কোনো অপমান গায়ে মাখতে হয় না। ভালোবাসা ও ঘৃনা দুটাই মানুষের চোখে লিখা থাকে!-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৪) প্রেমে পড়া মানে নির্ভরশীল হয়ে পড়া। তুমি যার প্রেমে পড়বে সে তোমার জগতের একটা বিরাট অংশ দখল করে নেবে। যদি কোনো কারণে সে তোমাকে ছেড়ে চলে যায় তবে সে তোমার জগতের ঐ বিরাট অংশটাও নিয়ে যাবে। তুমি হয়ে পড়বে শূণ্য জগতের বাসিন্দা-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৫) ভালোবাসা আর ঘৃণা আসলে একই জিনিস। একটি মুদ্রার এক পিঠে “ভালোবাসা” আরেক পিঠে লেখা ঘৃণা। প্রেমিক প্রেমিকার সামনে এই মুদ্রা মেঝেতে ঘুরতে থাকে। যাদের প্রেম যতো গভীর তাদের মুদ্রার ঘূর্ণন ততো বেশি। এক সময় ঘূর্ণন থেমে যায় মুদ্রা ধপ করে পড়ে যায়। তখন কারো কারোর ক্ষেত্রে দেখা যায় “ভালোবাসা” লেখা পিঠটা বের হয়েছে, কারো কারো ক্ষেত্রে ঘৃণা বের হয়েছে। কাজেই এই মুদ্রাটি যেন সবসময় ঘুরতে থাকে সেই ব্যবস্থা করতে হবে। ঘূর্ণন কখনো থামানো যাবে না।”― দাঁড়কাকের সংসার কিংবা মাঝে মাঝে তব দেখা পাই ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৬) চাঁদের বিশালতা মানুষের মাঝেও আছে, চাঁদ এক জীবনে বারবার ফিরেআসে…ঠিক তেমন মানুষ প্রিয় বা অপ্রিয় যেই হোক,একবার চলে গেলে আবার ফিরে আসে ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৭) ভালোবাসার মাঝে হালকা ভয় থাকলে, সেই ভালোবাসা মধূর হয়।কেননা, হারানোর ভয়ে প্রিয়য়জনের প্রতি ভালোবাসা আরো বেড়ে যায়!!-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৮) যখন কেউ কারো জন্য কাঁদে, সেটা হলো আবেগ। যখন কেউ কাউকে কাঁদায়, সেটা হলো প্রতারণা। আর যখন কেউ কাউকে কাঁদিয়ে নিজেও কেঁদে ফেলে, সেটাই হলো প্রকৃত ভালোবাসা ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫২৯) প্রত্যেক ভালবাসায় দুইজন সুখী হলেও তৃতীয় একজন অবশ্যই কষ্ট পাবেই, এটাই হয়তো প্রকৃতির নিয়ম |-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩০) পৃথিবীর সবচেয়ে অসুন্দর দৃশ্য হল লোভে চকচক করা চোখ। আর সবচেয়ে সুন্দর দৃশ্য গভীর মমতায় আদ্র প্রেমিকার চোখ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩১) পপৃথিবীর সবথেকে কঠিন ভাষা হলো চোখের ভাষা, এই ভাষা পড়ার জন্য মনে গভীর ভালবাসার দরকার হয়।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩২) পসারাজীবনে কখনো ভালো না বেসে থাকার চেয়ে, একবার ভালোবেসে তাকে হারানো উত্তম।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৩) পপ্রেমের যে কি প্রচণ্ড ক্ষমতা,প্রেমে না পড়লে বুঝা যায় না…-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৪) পভালোবাসা একটা পাখি। যখন খাঁচায় থাকে তখন মানুষ তাকে মুক্ত করে দিতে চায়। আর যখন খোলা আকাশে তাকে ডানা ঝাপটাতে দেখে তখন খাঁচায় বন্দী করতে চায় ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৫) পবুদ্ধিমতীরা নিজেকে ভালোবাসে অন্য কাউকে ভালোবাসতে পারে না। ভালোবাসার ভান করে।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৬) পএকটা মেয়ের জন্য তোমাকে পারফেক্ট হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই, কারন মেয়েরা কখনোই পারফেক্ট ছেলেদের সাথে প্রেম করে না ।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৭) পযার রাগ বেশি সে নিরবে অনেক ভালোবাসতে জানে, যে নিরবে ভালোবাসতে জানে তার ভালোবাসার গভীরতা বেশি, আর যার ভালোবাসার গভীরতা বেশি তার কষ্ট অনেক বেশি।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৮) পঅল্প বয়সের ভালোবাসা অন্ধ গন্ডারের মত। শুধুই একদিকে যায়। যুক্তি দিয়ে, বুদ্ধি দিয়ে, আদর দিয়ে এই গন্ডারকে সামলানো যায় না।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৩৯) পপ্রেম নিতান্তই জৈবিক ব্যাপার। নীলপদ্ম বলে একে মহিমান্বিত করার কিছু নেই।-- হুমায়ূন আহমেদ

(৫৪০) পযা পাওয়া যায়না তার প্রতি আকর্ষণ বেড়ে যায়।-- হুমায়ূন আহমেদ


প্রেম নিয়ে কিছু বিখ্যাত ব্যাক্তিদের  ২০০+ উক্তি 

প্রেম নিয়ে   ২০০+ উক্তি 

প্রেম নিয়ে উক্তি 

 উক্তি 

bangla  উক্তি 

humayun azad quotes in english

humayun azad kobita

humayun ahmed ukti bangla

badshah namdar quotes

himu rupa caption

bangla uponnash status

quotes

bangla quotes

bangla new quotes

বাংলা quotes

Post a Comment

Previous Post Next Post

نموذج الاتصال